সিআরপির হেড অব প্রোগ্রাম শাহনাজ সুলতানা বলেন, একজন মা যখন দেখতে পান তাঁর সন্তানের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা, সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তখন তিনি ভীষণভাবে মর্মাহত হন। তাই বলে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। সাহস নিয়ে সেসব প্রতিবন্ধকতা, সীমাবদ্ধতা দূর করার চেষ্টা করতে হবে। যেহেতু একজন প্রতিবন্ধী শিশু অথবা ব্যক্তি বাংলাদেশের মানুষ, সেহেতু তার চিকিৎসা, শিক্ষা, পুনর্বাসনের দায়িত্বও সরকারকে নিতে হবে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন সিআরপির চিফ অব অ্যাডমিন শাহ আতাউর রহমান, শিশু বিভাগের প্রধান হোসনে আরা পারভীন, সিনিয়র কনসালট্যান্ট মোহাম্মদ ইউসুফ এবং সিআরপির উইলিয়াম অ্যান্ড মেরী টেইলর স্কুলের অধ্যক্ষ মো. আবদুল্লাহ আল জুবায়ের।
আয়োজকেরা জানান, পৃথিবীতে ১৮ মিলিয়নের বেশি মানুষ সেরিব্রাল পালসি নিয়ে জীবন যাপন করছে। বাংলাদেশে সেরিব্রাল পালসি বাচ্চার সংখ্যা প্রায় ২ দশমিক ৫ লাখ। সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত শিশুদের মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নিয়মিত স্কুলে যেতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের ৯০ শতাংশের বেশি কর্মসংস্থানের অধিকার থেকে বঞ্চিত।